আমরা অনেকে কম বেশি “পাইল” শব্দটির সাথে পরিচিত।
কোন বিল্ডিং নির্মাণের পূর্বে প্রথমে স্থান নির্বাচন করতে হয়। স্থানটির মাটির প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে সাধারণত বহুতল ভবন বিশিষ্ট দালানে পাইলিংয়ের কাজ করা হয়ে থাকে।
বাংলাদেশে প্রচলিত দুই ধরণের পাইলের কাজ করা হয়।
১। প্রি-কাষ্ট পাইল। এবং ২। কাষ্ট ইন সিটু পাইল।
১। প্রি-কাষ্ট পাইল – এই পাইল পূর্বেই নকশা অনুযায়ী ঢালাই করা হয় এবং পরবর্তীতে লে-আউট অনুযোগী পাইলের উপর বল প্রয়াগ করে স্থাপন করা হয়। এটি আকারে গোলাকার অথবা বর্গাকার হয়ে থাকে। এর পার্শ্ব কভারিং ৫০-৭৫ মিমি।
২। কাষ্ট ইন সিটু পাইল – এই পাইলটি প্রথমে নকশার লে-আউট অনুযায়ী বোরিং করে তারপর লোহার খাঁচা ঢুকানোর পর ঢালাই করে নির্মান করা হয়। এর আকার সব সময় গোলাকার হয়ে থাকে। এর পার্শ্ব কভারিং ৭৫ মিমি।
বাংলাদেশে কাষ্ট ইন সিটু পাইলের প্রচলন সবচেয়ে বেশি। কারন এটি খুব সহজে যেখানে সেখানে নির্মাণ করা যায়।
এস্টিমেটঃ কাষ্ট ইন সিটু পাইল…
পাইলের ভিতরকার রিংয়ের মাপ নির্নয় করার সুত্রঃ πD (এখানে D= পার্শ্ব কভারিং, স্পাইরাল এবং মুল রডয়ের ব্যাস বাদ দিয়ে যা থাকবে)
স্পাইরাল এর দৈর্ঘ্য নির্ণয় করার সূত্রঃ πDH/S. (এখানে D= পার্শ্ব কভারিং (-) পাইলের ব্যাস, H= পাইলের উচ্চতা এবং S= স্পাইরাল এর পাশাপাশি দুরত্ত)